ভারতের প্রতিশোধে তছনছ পাকিস্তান - গুঁড়িয়ে গেলো লাহোর , করাচি , রাওয়ালপিন্ডী , ইসলামাবাদ
পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর পরিচালিত 'অপারেশন সিন্দুর' এক ঐতিহাসিক ও বিধ্বংসী প্রতিশোধমূলক অভিযান।
মানুষের ভাষা : ওয়েব ডেস্ক :-
এই অভিযানে ভারতীয় বাহিনী পাকিস্তানের অভ্যন্তরে সন্ত্রাসবাদী ঘাঁটি ও সামরিক অবকাঠামো লক্ষ্য করে সুনির্দিষ্ট হামলা চালায়, যা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে চরমভাবে বিপর্যস্ত করে দিয়েছে ।
ভারতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, এই অভিযানে পাকিস্তানের লাহোরে অবস্থিত একটি অত্যাধুনিক বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করা হয়েছে। এছাড়াও, পাকিস্তানের বাহাওয়ালপুর, মুরিদকে, গুলপুর, ভিম্বার, চাক আমরু, বাঘ, কোটলি, শিয়ালকোট এবং মুজাফফরাবাদে অবস্থিত সন্ত্রাসবাদী সংগঠন জইশ-ই-মোহাম্মদ ও লস্কর-ই-তইবার ঘাঁটিগুলিতে সুনির্দিষ্ট হামলা চালানো হয়। এই হামলায় জইশ প্রধান মাসুদ আজহারের ঘনিষ্ঠ আত্মীয় ও সহচরসহ ১০০-এরও বেশি সন্ত্রাসী নিহত হয়েছে।
🚨BIG BREAKING
— 🧢1⃣0⃣ (@CapXSid) May 8, 2025
Now India successfully targeted Pakistan's air defence system in #Lahore under#OperationSindoor2
Last night, these losers launched missile and drone attacks on multiple Indian cities, including Awantipura, Srinagar, Jammu, Pathankot, Amritsar, Kapurthala,… pic.twitter.com/mpajH1qElS
ভারতীয় বিমান বাহিনী এই অভিযানে রাফাল যুদ্ধবিমান থেকে এসসিএএলপি ক্রুজ মিসাইল ও এএএসএম হ্যামার বোমা ব্যবহার করে। এছাড়াও, ইসরায়েলি প্রযুক্তিতে নির্মিত হারপি ড্রোনের মাধ্যমে পাকিস্তানের রাডার ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাগুলিকে লক্ষ্য করে আক্রমণ চালানো হয়। এই ড্রোনগুলি স্বয়ংক্রিয়ভাবে শত্রুর রাডার সংকেত শনাক্ত করে তা ধ্বংস করতে সক্ষম।
Breaking :
— Vivek Singh (@VivekSi85847001) May 8, 2025
Pakistan DG ISPR Lt Gen Sharif to media says that 9 cities are under India drone attack including Lahore, Karachi, Chakwal & Gujranwala. pic.twitter.com/1NmZiYGjV3
পাকিস্তান পাল্টা প্রতিক্রিয়া হিসেবে ভারতের বিভিন্ন সামরিক স্থাপনায় ড্রোন ও মিসাইল হামলা চালানোর চেষ্টা করে, তবে ভারতীয় এস-৪০০ 'সুদর্শন চক্র' বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সেগুলিকে সফলভাবে প্রতিহত করে। ভারতীয় প্রতিরক্ষা সূত্র জানিয়েছে, পাকিস্তানের প্রেরিত অধিকাংশ ড্রোন ও মিসাইল মাঝপথেই ধ্বংস করা হয়েছে।
বিশ্লেষকরা মনে করছেন, পাকিস্তানের চীনের তৈরি নিম্নমানের বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ভারতের অত্যাধুনিক 'সুদর্শন চক্র' ব্যবস্থার সামনে প্রহসনে পরিণত হয়েছে। পাকিস্তানের বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ভারতীয় সামরিক ক্ষমতার সামনে সম্পূর্ণরূপে অকার্যকর প্রমাণিত হয়েছে।
এই অভিযানের ফলে পাকিস্তানের সামরিক মনোবল চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফ এই হামলাকে 'কাপুরুষোচিত' বলে অভিহিত করলেও, আন্তর্জাতিক মহলে ভারতের এই সুনির্দিষ্ট ও প্রতিশোধমূলক হামলার প্রশংসা করা হয়েছে। বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এই অভিযান পাকিস্তানে সন্ত্রাসবাদী সংগঠনগুলির বিরুদ্ধে ভারতের কঠোর অবস্থানের স্পষ্ট বার্তা বহন করে।
ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনী এই অভিযানের মাধ্যমে প্রমাণ করেছে যে, দেশের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় তারা সর্বদা প্রস্তুত এবং প্রয়োজনে কঠোরতম পদক্ষেপ নিতে পিছপা হবে না।
0 মন্তব্যসমূহ